বাংলাদেশের ইতিহাসের স্বরণকালে এত দীর্ঘ সময় পুজিবাজার বন্ধের দৃষ্টান্ত নজিরবিহীন।ফ্লোর প্রাইজের মাধ্যমে কৃত্তিম ভাবে সাপোর্ট দেওয়া হয়েছে বাজারকে,বিগত আট বছরের মধ্যে সর্বনিন্ম ইনডেক্স ।বোঝায় যাচ্ছে কেমন যাচ্ছে বাংলাদেশের শেয়ার মার্কেট, ক্ষুদ্রবিনিয়োগকারীরা এক কঠিন সময়ের ভিতর দিয়ে যাচ্ছে।তাই বিনিয়োগকারীদের সবার মনে এক প্রশ্ন, সামনে কি অপেক্ষা করছেতাই আজকের আলোচনা বাংলাদেশের শেয়ারবাজারের বর্তমান ও ভবিষ্যত।
অন্যান্য সকল প্রতিষ্ঠানের মত পুজিবাজারকেও সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য খুলে দেওয়া উচিত। পৃথিবীর করোনা আক্রান্ত সব দেশে পুজিবাজার খোলা থাকলেও আমাদের দেশে বন্ধ, পুজিবাজার এখন চালু করলে এর নেগেটিভ দিক হচ্ছে করোনা মহামারীর সময় বিনিয়োগকারীরা আত্নবিশ্বাসী হয়ে উঠতে পারবে না,তাই ফ্লোর প্রাইজ ঠিক করা থাকায় শেয়ারের দাম না কমলেও বায়ার লেস থাকতে হবে, আর পজেটিভ দিক হচ্ছে করোনা মোকাবেলার পর মার্কেট ওপেন হলে দীর্ঘ সময় পর আবার চালু হওয়ায় পুজিবাজারে একটা চাঙ্গা ভাব লক্ষ্য করা যেতে পারে। এখন আলোচনা করা যাক পুজিবাজারের ভবিষ্যত নিয়ে।
সরকারের বিভিন্ন সিদ্ধান্ত এখানে খুব দ্রুত প্রতিক্রিয়া প্রদর্শন করতে পারে,এ ছাড়াও গঠিত তহবিল দ্বারা বাই শুরুর না করে ফ্লোর প্রাইজ তুলে নিলে বিরুপ প্রতিক্রিয়া পরতে পারে, সব কিছু বিনেচনা করে এ বছরের মধ্যে ফ্লোর প্রাইজ না সরানো উত্তম।তবে লং রানে মার্কেট ভাল করবে ২০২১ সাল বিনিয়োগকারীদের জন্য কিছুটা সুসংবাদ বয়ে নিয়ে আসবে ,যেহেতু ২০২০ সাল মার্কেটকে সুসংগঠিত করার জন্য প্রস্থাবিত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে করতেই পার হয়ে যাবে তাই পুজিবাজারে টিকে থাকতে চায় ধৈর্য্য।আর ধৈর্য্য ধরে টিকে থাকতে পারলেই লং রানে একটা সুন্দর পুজিবাজার উপভোগ করতে পারবেন। ২০২২ সালের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করুন ,কারণ সামনেই অপেক্ষা করছে পুজিবাজারের ইতিহাসের সচেয়ে সেরা উত্থানকাল।
আমাদের ফেসবুক পেজ ভিজিট করুন
আমদের ইউটিউবচ্যানেল ভিজিট করুন
অন্যান্য সকল প্রতিষ্ঠানের মত পুজিবাজারকেও সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য খুলে দেওয়া উচিত। পৃথিবীর করোনা আক্রান্ত সব দেশে পুজিবাজার খোলা থাকলেও আমাদের দেশে বন্ধ, পুজিবাজার এখন চালু করলে এর নেগেটিভ দিক হচ্ছে করোনা মহামারীর সময় বিনিয়োগকারীরা আত্নবিশ্বাসী হয়ে উঠতে পারবে না,তাই ফ্লোর প্রাইজ ঠিক করা থাকায় শেয়ারের দাম না কমলেও বায়ার লেস থাকতে হবে, আর পজেটিভ দিক হচ্ছে করোনা মোকাবেলার পর মার্কেট ওপেন হলে দীর্ঘ সময় পর আবার চালু হওয়ায় পুজিবাজারে একটা চাঙ্গা ভাব লক্ষ্য করা যেতে পারে। এখন আলোচনা করা যাক পুজিবাজারের ভবিষ্যত নিয়ে।
সরকারের বিভিন্ন সিদ্ধান্ত এখানে খুব দ্রুত প্রতিক্রিয়া প্রদর্শন করতে পারে,এ ছাড়াও গঠিত তহবিল দ্বারা বাই শুরুর না করে ফ্লোর প্রাইজ তুলে নিলে বিরুপ প্রতিক্রিয়া পরতে পারে, সব কিছু বিনেচনা করে এ বছরের মধ্যে ফ্লোর প্রাইজ না সরানো উত্তম।তবে লং রানে মার্কেট ভাল করবে ২০২১ সাল বিনিয়োগকারীদের জন্য কিছুটা সুসংবাদ বয়ে নিয়ে আসবে ,যেহেতু ২০২০ সাল মার্কেটকে সুসংগঠিত করার জন্য প্রস্থাবিত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে করতেই পার হয়ে যাবে তাই পুজিবাজারে টিকে থাকতে চায় ধৈর্য্য।আর ধৈর্য্য ধরে টিকে থাকতে পারলেই লং রানে একটা সুন্দর পুজিবাজার উপভোগ করতে পারবেন। ২০২২ সালের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করুন ,কারণ সামনেই অপেক্ষা করছে পুজিবাজারের ইতিহাসের সচেয়ে সেরা উত্থানকাল।
আমাদের ফেসবুক পেজ ভিজিট করুন
আমদের ইউটিউবচ্যানেল ভিজিট করুন
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন