সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

এপ্রিল, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

শেয়ার বাজারে সর্বাধিক হওয়া ভুলের তালিকা...

শেয়ার বাজারে ভুল হবে এটাই স্বাভাবিক,যদি কেউ বলে আমি ১০০% সিওরে কাজ করি,তাহলে একটায় অপশন থাকে, সে মিথ্যা বলছে।ভুল হওয়াটা যেমন স্বাভাবিক,তেমনি এক ভুল ,বার বার হওয়া কাম্য নয়। কিছু ভুল সম্পর্কে, আগে থেকে জানা থাকলে ,সেই সব ভুল থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব, ফলে নিকট ভবিষ্যতে অনেক কম  ভুল করার সম্ভাবনা থাকে ।ঠকে শেখার চেয়ে দেখে শেখা ভাল। শেয়ার বাজারে টপ ৫টি ভুলের কথা এই আর্টিকেলের শেষে ভিডিওতে বলা আছে ,এরপরও বেশ কিছু ভুল হয়ে থাকে,আর তার মধ্যে প্রথম হল ,আমরা ক্যাশ টাকা বিও একাউন্টে থাকলেই শেয়ার কেনার জন্য অস্থির হয়ে যাই। একদিন শেয়ারের দাম বাড়লেই ,আমাদের মধ্যে মনে হয় এই বুঝি দাম বাড়া শুরু। এই দামে এই শেয়ার কোন দিন আর পাওয়া যাবে না , ট্রেন মিস হয়ে যাচ্ছে।বাংলাদেশের শেয়ার বাজারের মুরিব্বিরা বলে থাকে "শেয়ারের দাম বাড়ে কমার জন্য ,আর দাম কমে বাড়ার জন্য"।যাই হোক আবেগে পরে শেয়ার কেনা হচ্ছে খুব কমন মিসটেক,এর সাথে যুক্ত হয় মার্কেট খোলার সাথে সাথে কোন কিছু না দেখেই শেয়ার কিনে ফেলা।এ তো গেল শুরুর গল্প, কিছু দিন যাওয়ার পর যখন ঘরে টুকটাক লস উঠতে শুরু করে,তখন অনেকেই ক্যান্ডেলস্টিক দিয়ে টেকনিক্যাল এনালাই...

টেকনিক্যাল এনালাইসিসের অতীত ,বর্তমান ,ভবিষ্যত...

একটি শেয়ারের অতীতের কিছু Price Movement-এর উপর ভিত্তি করে ভবিষ্যতে এর মূল্য কেমন হতে পারে, তা খুঁজে বের করার পদ্ধতিকেই বলে টেকনিক্যাল এনালাইসিস। সংক্ষেপে বলা যায়, একটি কোম্পানির শেয়ার অতীতে কোন সময় কোথায় ছিল, বর্তমানে শেয়ারের গতি কোনদিকে, ঠিক কোন অবস্থায় গিয়ে শেয়ারটি ক্রয়-বিক্রয় করা নিরাপদ আর অধিক লাভজনক ,এসব বিষয় চার্টের মাধ্যমে খুঁজে বের করাই হল টেকনিক্যাল এনালাইসিস। এনালাইসিস তিন ধরনের হয়ে থকে। ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস,টেকনিক্যাল এনালাইসি্‌স, ইমোশনাল বা নিউজ এনালাইসিস।আজকে আমরা টেকনিক্যাল এনালাইসিসের অতীত বর্তমান ওভবিষ্যত নিয়ে আলোচনা করব। মনে রাখতে হবে, যে কোন শেয়ারে  লাভবান হতে হলে টেকনিক্যাল এনালাইসিস, ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস, ইমোশনাল বা নিউজ এনালাইসিস এই তিনদিকেই সবসময় নজর রাখতে হবে।  টেকনিক্যাল এনালাইসিসের উৎপত্তি : টেকনিক্যাল এনালাইসিসের মূলনীতিগুলো অনেক বছরের পুরোনো। ১৭শ শতাব্দীতে ডাচ্ শেয়ার মার্কেটে জোসেফ ডি লা ভেগা’ প্রথম কিছুটা টেকনিক্যাল এনালাইসিস শুরু করেন। তারপর, জাপানে ১৮শ শতকের প্রথম দিকে হোমা মুনিহিসা একজন রাইস ট্রেডার যিনি ক্যান্ডেলস্টিক টেকনিক’ (Can...

শেয়ার বাজারে ইমোশনের কারণে ভুল ও তার প্রতিকার..

বিভিন্ন ধরনের ইমোশন আমাদের জীবনকে করেছে আরো উপভোগ্যময়। ইমোশন ছাড়া জীবন লবণ ছাড়া তরকারীর মত,তবে এই ইমোশন অর্থাৎ আবেগের কারণে আমাদের জীবনে নেমে আসে অনেক বাধা ,হয়ে থাকে অনেক ভুল ।তাই ইমোশন কন্ট্রোল করা জানতে হবে ,যদিও মানুষের বয়স এর সাথে সাথে ইমোশোন কিছুটা তার আয়ত্তে চলে আসে,কিন্তু সেটা সমাধান না,কারণ বাংলা একটা প্রবাদ আছে কেউ দেখে শিখে আর কেউ ঠকে শিখে ,তো যারা বয়সের সাথে সাথে ইমোশন কন্ট্রোল হয়ে যাবে এই আশায় থাকে তারা ঠকে শিখে,এই শিখার মধ্যেও ভাগ আছে ,কেউ মনে রাখতে পারে আর কেউ মনে রাখতে পারে না।তাই প্রতিনিয়ত নিজেকে নিয়ন্ত্রন আর নিয়মের মধ্যে থেকে ইমোশনকে কন্ট্রোল করা উচিত। মনোবিৎদের মতে অধিক ক্রোধে অথবা, অধিক খুশিতে নেওয়া সিদ্ধান্তগুলো বেশিভাব সময় ভুল হয়ে থাকে।তাই অধিক ক্রোধে অথবা, অধিক খুশিতে  সিদ্ধান্ত না নেওয়া উত্তম,প্রতিটি ঘটনাকে সব সময় নিজের দৃষ্টিকোন থেকে চিন্তা করলে আবেগ অনেক বেশি কাজ করে, তাই ঘটে যাওয়া ঘটনা বিভিন্ন দৃষ্টিকোন থেকে দেখলে অনেকাংশে আবেগকে নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব। এ তো ছিল জীবনের ঘটে যাওয়া সকল ঘটনায় আবেগকে নিয়ন্রন করার চেষ্টা মাত্র, কিন্তু আজ আমরা একটা ক্ষেত্রকে এ...

বাংলাদেশ শেয়ার বাজারের বর্তমান ও ভবিষ্যত ! সামনে কি অপেক্ষা করছে?

বাংলাদেশের ইতিহাসের স্বরণকালে এত দীর্ঘ সময় পুজিবাজার বন্ধের দৃষ্টান্ত নজিরবিহীন।ফ্লোর প্রাইজের মাধ্যমে কৃত্তিম ভাবে সাপোর্ট দেওয়া হয়েছে বাজারকে,বিগত আট বছরের মধ্যে সর্বনিন্ম ইনডেক্স ।বোঝায় যাচ্ছে কেমন যাচ্ছে বাংলাদেশের শেয়ার মার্কেট, ক্ষুদ্রবিনিয়োগকারীরা এক কঠিন সময়ের ভিতর দিয়ে যাচ্ছে।তাই বিনিয়োগকারীদের সবার মনে এক প্রশ্ন, সামনে কি অপেক্ষা করছেতাই আজকের আলোচনা বাংলাদেশের শেয়ারবাজারের বর্তমান ও ভবিষ্যত। অন্যান্য সকল প্রতিষ্ঠানের মত পুজিবাজারকেও সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য খুলে দেওয়া উচিত। পৃথিবীর করোনা আক্রান্ত সব দেশে পুজিবাজার খোলা থাকলেও আমাদের দেশে বন্ধ, পুজিবাজার এখন চালু করলে এর নেগেটিভ দিক হচ্ছে করোনা মহামারীর সময় বিনিয়োগকারীরা আত্নবিশ্বাসী হয়ে উঠতে পারবে না,তাই ফ্লোর প্রাইজ ঠিক করা থাকায় শেয়ারের দাম না কমলেও বায়ার লেস থাকতে হবে, আর পজেটিভ দিক হচ্ছে করোনা মোকাবেলার পর মার্কেট ওপেন হলে দীর্ঘ সময় পর আবার চালু হওয়ায় পুজিবাজারে একটা চাঙ্গা ভাব লক্ষ্য করা যেতে পারে।  এখন আলোচনা করা যাক পুজিবাজারের ভবিষ্যত নিয়ে।  সরকারের বিভিন্ন সিদ্ধান্ত এখানে খুব দ্রুত প্রতিক্রিয়া প্রদর্শন...

বাংলাদেশ শেয়ার বাজারের ইতিহাস

বাংলাদেশের শেয়ার বাজারের ইতিহাস ১৯৫২ সালের গোড়ার দিকে, যখন কলকাতা স্টক এক্সচেঞ্জের পাকিস্তানি শেয়ার এবং সিকিওরিটির লেনদেন নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল তখন তত্কালীন পূর্ব পাকিস্তানে স্টক এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনীয়তা সরকার উপলব্ধি করতে পারে। পাকিস্তানের প্রাদেশিক শিল্প পরামর্শদাতা পরিষদ শীঘ্রই পূর্ব পাকিস্তানে স্টক এক্সচেঞ্জ গঠনের জন্য একটি সাংগঠনিক কমিটি গঠন করে। ১৯৫৩ সালের ১৩ মার্চ অনুষ্ঠিত আয়োজক কমিটির দ্বিতীয় বৈঠকে একটি সিদ্ধান্তমূলক পদক্ষেপ নেওয়া হয়। পূর্ব বাংলা, বাণিজ্য, শ্রম ও শিল্প বিভাগের সচিব আব্দুল খালাইলির সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভা কক্ষে, ইডেন বিল্ডিং এ ইস্যুটির বিভিন্ন দিক নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছিল। অনেকে মনে করতেন যে পূর্ব পাকিস্তানের একটি স্বাধীন স্টক এক্সচেঞ্জ হওয়া উচিত ছিল ।কিন্তু পাকিস্তানি শাষক, ঢাকায় করাচি স্টক এক্সচেঞ্জের একটি শাখা খোলার বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের প্রস্তাবটি এই বৈঠকের পক্ষে সমর্থন করে নি। আবার,১৯৫৩ সালের ০৩ সেপ্টেম্বর চেম্বারে প্রচারকদের একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। ২৮ শে এপ্রিল, ১৯৫৪ সালে অন্যান্য দেশের স্টক এক্সচেঞ্জগুলিতে...