২০২১ সালের মাঝামাঝি থেকেই ঘুরে দাড়াতে পারে পুজিবাজারে বাংলাদেশের ব্যাংকিং সেক্টর।একটা দীর্ঘ সময় পর ২০২১ সালের আই পি ও তে আসতে পারে নতুন একাধিক ব্যাংক,তাই সামগ্রিক সেক্টর নিয়ে এখনি চিন্তা করার সময় চলে এসেছে। আধুনিক যুগে যে কোন অর্থনীতির চালিকাশক্তি হচ্ছে সেদেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থা। ব্যাংকের আর্থিক ভিত্তি যত শক্ত হয় অর্থনীতিও তার সাথে তাল মিলে এগোতে থাকে। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের সাথে ব্যাংকেরও সংখ্যাবৃদ্ধি ঘটছে। সরকারী ও বেসরকারী খাতে অর্ধশতাধিক সিডিউলড ব্যাংক রয়েছে। তন্মধ্যে মোট ৩০টি ব্যাংক ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভূক্ত। ডিএসই’তে তালিকাভূক্ত মোট কোম্পানীর শতকরা ৮ ভাগের মত ব্যাংক খাতের হলেও প্রতিটি ব্যাংকের পেইড আপ ক্যাপিটাল অন্য খাতের কোম্পানীর তুলনায় অনেক বেশী হওয়ার কারণে বাজার মূলধনের বড় অংশই ব্যাংক খাতের সাথে সম্পৃক্ত। তাইতো প্রতিদিনের বাজারচিত্রে দেখা যায় যে ব্যাংকিং খাতের শেয়ারের সামান্য মূল্য বৃদ্ধি বা মূল্য হ্রাসেই ডিএসইএক্স সূচক উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ে বা কমে। বর্তমানে ইন্সুরেন্স সেক্টরের অভাবনীয় মূল্য বৃদ্ধির পরও সে সেক্টরের স্বল্প পেইড আপ ক্যাপিটালজনিত কারণে দেখা যা...
শেয়ার বাজার,শেয়ার এনাল্যাইসিস,বাংলাদেশ অর্থনীতি,বিনিয়োগ,অর্থায়ন,অর্থ ব্যবস্থাপনা ও বিশ্ব অর্থনৈতিক আলোচনা।